হাজী মোহাম্মাদ দানেশ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটির আবাসিক হলে সিট বাণিজ্য, দেখার কেউ নেই*
সময়ঃ রাত ১১ টা ১০ মিনিট, স্থানঃ জিয়া হল, হাবিপ্রবি, দিনাজপুর।
হান্নাহ (লেভেল ১, সেমিস্টার ২, ফ্যাকাল্টি ডিভিএম) ও সাথে আরও দুজন এসে দুতলার রুমে রুমে গিয়ে প্রত্যেক ছাত্রের কাছ থেকে ১০০ করে টাকা তুলছে । ওর ভাসায়ঃ “ভাই নাম ও লেভেল বলেন এবং ১০০ করে টাকা দেন। রিয়েল (বিশ্ববিদ্যালয় আওয়ামীলীগ ছাত্রলিগ সভাপতি) ভাই এর নির্দেশ, নো কজ। কোন কারন জিজ্ঞেস করা যাবে না।“
আর সাধারণ ছাত্ররা কোন কিছু না বলেই টাকা বের করে দিচ্ছে। এ যেন মধ্য জুগের কোন রাজার শাসনামল! পাইক পেয়াদারা এসে হাজির; নিরপায় কৃষক তার উপর ধার্য করা কর বিনা বাক্য ব্যয়ে দিয়ে দিচ্ছে। লেভেল ১ থেকে শুরু করে মাস্টার্স লেভেল পর্যন্ত কারো মাফ নাই। এভাবে বিশাল অঙ্কের টাকার সিট বাণিজ্য হলেও দেখার কেউ নেই। শুধুমাত্র এই একটি হল থেকে ওরা পাচ্ছে ৫ লাখেরও বেশি টাকা (জিয়া হলের ছাত্রসংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে)। শুনেছি, অন্যান্য হলগুলো থেকেও সিট প্রতি ১০০ টাকা করে নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, কিছু দিন আগে জিয়া হলের তিন তলায় প্রায় ২৫০ জন ছাত্রের কাছ থেকে ৫০০/৬০০ করে টাকা নিয়ে সিট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আর এসবের মুলে রয়েছে ছাত্রলীগ তথা আওয়ামীলীগ।
এভাবে উটপাখির মত জীবন যাপন আর কত কাল চলবে?
নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক ছাত্র,
জিয়া হল, হাবিপ্রবি, দিনাজপুর।
memphis escorts
উত্তরমুছুনThe man who has made up his mind to win will never say "impossible ".